5 Essential Elements For ড্রাগন ফল গাছের যত্ন
5 Essential Elements For ড্রাগন ফল গাছের যত্ন
Blog Article
বাংলাদেশের সেরা সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা ২০২৪
বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চাষের জন্য বাউ ড্রাগন ফল-১ ও বাউ ড্রাগন ফল-২ নির্বাচন করা যেতে পারে। প্রথম জাতটির শাঁস সাদা, দ্বিতীয় জাতটির শাঁস লাল।
ছাদ বাগানে সার প্রয়োগের ব্যাপারে যথেষ্ট সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। দুই (২) সপ্তাহ পরপর অল্প পরিমাণ সার স্প্রে করতে হবে। প্রথম পর্যায়ে ১ লিটার পানিতে ৫ গ্রাম ইউরিয়া, ৫ গ্রাম টিএসপি, ১-২ গ্রাম বোরণ সার ভাল করে গুলে নিতে হবে ( সেক্ষেত্রে টিএসপি সার ৩/৪ ঘণ্টা আগে ভিজিয়ে রাখা ভাল)। ২য় পর্যায়ে ১ লিটার পানিতে (১ম বারের ২ সপ্তাহ পর) ৫ গ্রাম ইউরিয়া, ৫ গ্রাম জিংক গুলিয়ে নিতে হবে। ৩য় পর্যায়ে ১ লিটার পানিতে (২য় বারের ২ সপ্তাহ পর) ৫ গ্রাম ইউরিয়া, ২-৩ গ্রাম এমওপি সার গুলিয়ে, চারা/ছোট গাছের ক্ষেত্রে ৪/৫টি গাছের গোড়ায় প্রয়োগ করা যেতে পারে, বড় গাছের ক্ষেত্রে (বড় টবে হলে) ২টি গাছের গোড়ায় প্রয়োগ করা যেতে পারে, আবার হাফ ড্রামে হলে ১টি গাছের গেড়ায় প্রয়োগ করা যেতে পারে। এভাবে অল্প অল্প সার আবর্তকভাবে প্রয়োগ করলে ছাদ বাগানে ভালো ফলন পাওয়া যাবে। সার মিশ্রিত পানি পড়ন্ত বিকেলে প্রয়োগ করা ভাল তবে গাছের গোড়ার মাটিতে ঐ পরিমাণ সার মিশ্রিত পানি প্রয়োগ করতে হবে যাতে গোড়ার মাটি পরের দিন শুকিয়ে যায় । বর্ষার সময় গাছের গোড়ায় অতিরিক্ত পানি না জমে সেভাবে সেচ দিতে হবে। ছাদ বাগানে জৈবসার ব্যবহার সব থেকে উত্তম।
১. চারার জোড়া জায়গাটির নিচে কোন প্রকার ডালপালা বার হলে ধারালো ছুরি দিয়ে কেটে দিতে হবে।
ড্রাগন ফলের কাটিং চারা রোপনের ১ বছর থেকে ১৮ মাস বয়সে ফল সংগ্রহ করা যায়। গাছে ফুল ফোঁটার মাত্র ৩৫-৪০ দিনের মধ্যেই ফল খাওয়ার উপযুক্ত হয়।
কখনোই এর বৃদ্ধির সময় ব্যতীত কোন রাসায়নিক সার প্রয়োগ করবেন না এতে করে বিপদ হতে পারে। যেমন গাছের বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। সঠিক পরিমাণে ও সঠিক সময়ে সার প্রয়োগ করতে হবে।
লাইফস্টাইল ডেস্ক : ড্রাগন ফল মূলত আমেরিকার প্রসিদ্ধ একটি ফল যা বর্তমানে আমাদের দেশেও ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। আমাদের দেশে সর্বপ্রথম ২০০৭ সালে থাইল্যান্ড, ফ্লোরিডা ও ভিয়েতনাম থেকে এই ফলের বিভিন্ন জাত আনা হয়। নরম শাঁস ও মিষ্ট গন্ধ যুক্ত গোলাপি বর্ণের এই ফল খেতে অনেক সুস্বাদু আর তার সাথে এই ফল ভিটামিন সি, মিনারেল পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ এবং ফাইবারের উৎকৃষ্ট উৎস।
চট্টগ্রাম অফিসঃ ২০২ নং বাড়ি,মেয়র গলি ২নং ঘেট,ষোলশহর।
কিছু বিষয় আছে যার কারনে মানি প্লান্ট গাছের বৃদ্ধি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যেমনঃ পর্যাপ্ত পরিমাণে সূর্যালোক না পাওয়া, কম বা বেশি জল দেওয়া, খনিজ পদার্থের ঘাটতি ইত্যাদির জন্য গাছে পাতা হলুদ হয়ে যায়, পাতা অকালে ঝরে পড়ে যায়, পাতার চূড়ায় বাদামী রঙ হয় । এসব সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ভাল জৈব সার এবং মাসে এক বার অনুখাদ্য ব্যবহার করতে হবে । এছাড়াও গাছে নিমের তেল স্প্রে করতে হবে।
১০.গোলাপ গাছ অতিরিক্ত বৃষ্টির জল পছন্দ করে না, প্রয়োজনে বর্ষাকালে গাছের উপর ছাউনি তৈরি করে দিতে পারেন ।
গরমের সময়ে গাছের গোড়ায় জল দেবেন সকাল ৮ টার মধ্য website এবং সন্ধায় সূর্য অস্ত যাবার পরে।
পাত্রে রোপণ এবং অনানুষ্ঠানিক বাগান সেটিংস জন্য উপযুক্ত।
১১. গ্রীষ্মকালে তীব্র তাপ থেকে গাছগুলিকে বাঁচাতে সেডের ব্যাবস্থা করতে হবে এবং সকাল এবং সন্ধা দুবেলা জল দিতে হবে।
এপ্রিল-মে মাস থেকে গাছে ফুল আসতে শুরু করে, ফুল আসার ২০ থেকে ২৫ দিনের মধ্যে ফল তৈরী হয়। অক্টোবর থেকে নভেম্বর পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে ফুল ও ফল ধরা অব্যাহত থাকে।